প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব আমিনুল ইসলাম খান বলেছেন, নারী তার মেধা ও শ্রম দিয়ে যুগে যুগে সভ্যতার অগ্রগতি এবং উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছে। আর তাই সারাবিশ্বে বদলে গেছে নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি। এখন নারীর কাজে মূল্যায়ন হচ্ছে, বৃদ্ধি পাচ্ছে স্বীকৃতি। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত নারীদের পুনর্বাসন ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ১৯৭২ সালে নারী পুনর্বাসন বোর্ড গঠন করেন। তিনি জাতীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রে নারীর সমানাধিকারের বিষয়টি সংবিধানে নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, নারী-পুরুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যেমন আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি, তেমনিভাবে ২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।

আজ বিকেলে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

সভায় বক্তৃতা করেন, মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব শাহনাজ সামাদ, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের উপসচিব রুজিনা বেগম, প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ফারহানা হক প্রমুখ।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে