তুরস্কের সরকারি দৈনিক ডেইলি সাবাহ’র অনলাইন সংস্করণে বলা হয়েছে, জুমা নামাজ আদায়ের জন্য আজ (শুক্রবার) সকাল থেকেই হাজার হাজার মানুষ হায়া সোফিয়ায় আসতে শুরু করেন। মুখে মাস্ক এবং আলাদা জায়নামাজসহ মুসল্লিদের হায়া সোফিয়ার চত্বরে প্রবেশ করতে দেয়া হয় ১১টি চেকপোস্ট দিয়ে ।৭৩৬ জন স্বাস্থ্যকর্মী ১০১টি গাড়ি ও একটি হেলিকপ্টারের সমন্বিত একটি অ্যাম্বুলেন্স ইউনিটের সাথে সক্রিয়ভাবে কাজ করে ও মসজিদ চত্বরে ১৭টি স্বাস্থ্য পরীক্ষা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের রায়ের সূত্র ধরে দেশটির প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান ঘোষণা দেন, বিশ্বখ্যাত এই স্থাপনাটি মসজিদ হিসেবে খুলে দেয়া হবে ২৪ জুলাই।
ইস্তাম্বুল বিজয়ের আগে ৯১৬ বছর আয়া সোফিয়া গির্জা ছিল।১৯৩৪ সালে কামাল আতাতুর্কের শাসনামলে মসজিদটিকে জাদুঘরে রূপান্তর করা হয়।১৯৮৫ সালে জাদুঘর থাকাকালে হায়া সোফিয়াকে বিশ্ব-ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে ইউনেস্কো।