রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘একুশে পদক’। মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে সরকার ১৯৭৬ সাল থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল ওসমানী মিলনায়তনে একুশে পদকপ্রাপ্তদের হাতে পদক তুলে দেবেন। ২০২৩ সালে যে ১৯ ব্যাক্তি ও ২টি প্রতিষ্ঠান একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন তারা হলেন-
১. ভাষা আন্দোলনে বীর মুক্তিযোদ্ধা এ. কে. এম. শামসুল হক (মরণোত্তর)।
২. শিল্পকলায় ফজল-এ-খোদা (মরণোত্তর)।
৩. মুক্তিযুদ্ধে মমতাজ উদ্দিন (মরণোত্তর)।
৪. সাংবাদিকতায় মো. শাহ আলমগীর (মরণোত্তর)।
৫. শিক্ষায় প্রফেসর ড. মযহারুল ইসলাম (মরণোত্তর)।
৬. রাজনীতিতে এ্যাড. মঞ্জুরুল ইমাম (মরণোত্তর)।
৭. রাজনীতিতে আকতার উদ্দিন মিয়া (মরণোত্তর)।
৮. ভাষা আন্দোলনে খালেদা মনযুর-ই-খুদা (ভাষা আন্দোলন)।
৯. ভাষা আন্দোলনে হাজী মো. মজিবর রহমান (ভাষা আন্দোলন)
১০. অভিনয়ে মাসুদ আলী খান (শিল্পকলা-অভিনয়)।
১১. অভিনয়ে শিমুল ইউসুফ (শিল্পকলা-অভিনয়)।
১২. চিত্রকলায় কনক চাঁপা চাকমা (শিল্পকলা-চিত্রকলা)।
১৩. আবৃত্তিতে জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় (শিল্পকলা আবৃত্তি)।
১৪. সংগীতে মনোরঞ্জন ঘোষাল (শিল্পকলা সংগীত)।
১৫. সংগীতে গাজী আব্দুল হাকিম (শিল্পকলা সংগীত)।
১৬. শিল্পকলায় নওয়াজীশ আলী খান (শিল্পকলা)।
১৭. গবেষণায় ড. মো. আব্দুল মজিদ (গবেষণা)।
১৮.সমাজ সেবায় মো. সাইদুল হক (সমাজ সেবা)।
১৯. ভাষা ও সাহিত্যে ড. মনিরুজ্জামান (ভাষা ও সাহিত্য)।
২০. প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর (শিক্ষা)।
২১. প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন (সমাজ সেবা)।