২০০৭ সালের ২৪ এপ্রিল ব্রাজিলে জন্ম নেয়া এস্তেভাও উইলিয়ান লিওনেল মেসির মতোই খেলার কারণে ইতিমধ্যে মেসিনিও তকমা পেয়ে গেছেন। মেসির মতোই এস্তেভাওয়ের বাঁ পা প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগে ছুরির মতো চলে। ২০২৫ সালের ২৪ এপ্রিলের আগপর্যন্ত, অর্থাৎ ১৮ বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে ব্রাজিলেই খেলতে হবে। পালমেইরাস এখনো উইলিয়ানের সাথে পেশাদার চুক্তি স্বাক্ষর করেনি। ২০২১ সালে শিক্ষানবিশ চুক্তিতে তাঁকে পালমেইরাসের একাডেমিতে স্থান দেয়া হয়। কিন্তু প্রতিভার দ্যুতি আরও ৫ বছর আগেই ছড়িয়েছেন এই উইঙ্গার।
মাত্র ১০ বছর বয়সে ব্রাজিলের সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার হিসেবে এস্তেভাও উইলিয়ানের সঙ্গে পেশাদার চুক্তি করে বিশ্বখ্যাত ক্রীড়াসরঞ্জাম প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান নাইকি।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম ‘মুন্দো দেপোর্তিভো’ জানিয়েছে, পিএসজি এরই মধ্যে তাঁকে কেনার জন্য যোগাযোগ করেছে পালমেইরাসের সঙ্গে। ‘গোল ব্রাজিল’ জানিয়েছে, শুধু পিএসজি নয়, আর্সেনাল আর বার্সেলোনাও এস্তেভাওয়ের জন্য ধরনা দিয়েছে পালমেইরাসে।
ব্রাজিলের অনূর্ধ্ব-১৭ দলে ২০২২ সালের অক্টোবরে ডাক পান এস্তেভাও।এ ছাড়া সাও পাওলোয় অনূর্ধ্ব-২০ বছর বয়সীদের নিয়ে টুর্নামেন্ট ‘কোপিনহা’য় (লিটল কাপ) আলো ছড়িয়ে সবার নজরে পড়েন এস্তেভাও।
এই অল্প বয়সেই ব্রাজিলিয়ান কাপ, সুপার কাপ এবং অনূর্ধ্ব-১৫ ও অনূর্ধ্ব-১৭ বছর বয়সীদের পলিস্তা টুর্নামেন্ট জিতেছেন এস্তেভাও।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম ‘মার্কা’ জানিয়েছে, ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে এস্তেভাওয়ের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ বাড়াবে পালমেইরাস। আর এস্তেভাওয়ের জন্য রিলিজ ক্লজ ৫ কোটি ইউরো ধরা থাকবে।