ভ্যাকসিনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা  ও কার্যকারিতা শতভাগ নিশ্চিত নয়।পরবর্তী ধাপের পরীক্ষা পর্যন্ত এর কার্যকারিতা প্রমাণের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। সোমবার, প্রথম ধাপে ১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সী ১ হাজার ৭৭ জনের ওপর ডোজ প্রয়োগের পরবর্তী ফল বিস্তারিত তুলে ধরে অক্সফোর্ড।

এরইমধ্যে ২শ’ কোটি ডোজ কেনার প্রক্রিয়া সেরে ফেলেছে বেশ কয়েকটি ধনী রাষ্ট্র। প্রধান গবেষক অ্যান্ড্রু পোলার্ড বলেন,“আশানুরূপ ফল পেয়েছি । আটি করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষিত রাখতে সহায়ক এ ওষুধ। এখন এর শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিতে আরও বড় পরিসরে পরীক্ষা দরকার; যা শুরুও হয়েছে। ১৪ দিনের মধ্যে অস্থিমজ্জায় ‘টি সেল’ নামে এক ধরনের শ্বেত রক্তকণিকা এবং ২৮ দিনের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরির প্রমাণ মিলেছে।

প্রকল্প-প্রধান সারাহ গিলবার্ট বলেন, ওষুধটির কার্যকারিতার প্রমাণ মিললেও দীর্ঘমেয়াদে এই ভ্যাকসিন রোগ প্রতিরোধে কতোটা সক্ষম, তা এখনও অনিশ্চিত। এরইমধ্যে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকায় আরও ৪৭ হাজার মানুষের ওপর শুরু হয়েছে ভ্যাকসিনটির দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা।

 

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে